গত বছর একটিমাত্র গল্প, সেই গল্পের ইংরেজি অনুবাদ আর সেই গল্পের বারোটি আলোচনা নিয়ে একটি বই করেছিলাম। ‘ঊর্মিমালা : একটি গল্প ও কয়েকটি আলোচনা’ শিরোনামের বইটি অনেকেই পছন্দ করেছেন।
গত বছর একটিমাত্র গল্প, সেই গল্পের ইংরেজি অনুবাদ আর সেই গল্পের বারোটি আলোচনা নিয়ে একটি বই করেছিলাম। ‘ঊর্মিমালা : একটি গল্প ও কয়েকটি আলোচনা’ শিরোনামের বইটি অনেকেই পছন্দ করেছেন। বাংলা সাহিত্যে তো বটেই, সম্ভবত বিশ্ব সাহিত্যেও এ নজির নেই যে, একটিমাত্র গল্প, ইংরেজি অনুবাদ এবং বারোটি আলোচনাসহ একটি বই হয়েছে। সেই দিক থেকে প্রয়াসই ব্যতিক্রম এবং নীরিক্ষাপ্রবণ। এই প্রয়াসের আমার বিবিধ বিচিত্র ইচ্ছাশক্তির মতোই আরেকটি ইচ্ছা ছিল। কিন্তু এখন তা ধারাবাহিকতায় রূপ পেল। এখন মনেই হলো, আমি যতদিন বেঁচে আছি ততদিন বছরে অন্তত আমার একটি ছোটগল্প মুদ্রিত করব, সঙ্গে তার অনুবাদ ও আলোচনাও। আর প্রিয় সুহৃদরা তো আছেনই আমার মনে হওয়াকে সার্থক করার জন্য।
এইবার তাই ‘অন্ধ পাঠক : একটি গল্প ও কয়েকটি আলোচনা প্রকাশিত হলো। এই প্রকাশনায় সবার আগে ধন্যবাদ জানাই প্রিয় বন্ধু আবিদ.এ.আজাদকে। তারপর কৃতজ্ঞতা জানাই অগ্রজ বন্ধু দিত্তা আলাউদ্দিনকে, গল্পটি ইংরেজি অনুবাদ করে দেওয়ার জন্য।
যথাবিহিত বইয়ে যে বারোজন ব্যক্তি লিখেছেন তারা কেউ কবি, কেউ শিক্ষক, কেউ গবেষক, কেউ কথাসাহিত্যিক। এরমধ্যে অনেকেই স্বনামে বিখ্যাত, আবার দু-একজন একেবারেই নবীন। কিন্তু এরা সবাই আমার কাছের মানুষ। কাছের মানুষ না হলে কি আর এই অধমের গল্প নিয়ে লিখতেন। পরিচয়ের সূত্র ধরেই আমি তাদের কাছে আবদার করেছি আমার ‘অন্ধ পাঠক’ গল্প নিয়ে লিখে দেওয়ার। সালেহা চৌধুরী আমাদের বর্ষীয়ান মুরব্বি। আপা বন্ধুর মতো সাহিত্যের নানা বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আপাকে কৃতজ্ঞতা আমার মতো সামান্য লেখকের গল্প নিয়ে আলোচনা করার জন্য। ঝর্ণা রহমান আপাও তার সামগ্রিক ব্যস্ততার মধ্যে অন্ধ পাঠক নিয়ে লিখেছেন ভালোবাসা ও স্নেহের টানেই। তাকেও সালাম। নাসিমা আনিস আপা এতটা উদার যে, তিনি আমার যে কোনো লেখাকেই আদর আর ক্ষমার চোখে দেখেন। তার প্রতি লেখক মুমের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। নাসরীন জাহান তো সচরাচর কারো বই কিংবা সাহিত্য নিয়ে আলোচনাই করেন না। তিনিও আমার অনুরোধে লিখেছেন। অনুরোধের ঢেঁকি গেলার জন্য আপাকে ধন্যবাদ। পশ্চিমবঙ্গ থেকে লিখেছেন তৃষ্ণা বসাক ও সন্দীপন ধর, তাদেরকে এই বাংলাদেশের পলিমাটির শ্রদ্ধা নিবেদন করি। রুমা মোদক তো গল্প, নাটক সকল ক্ষেত্রেই স্বনামে খ্যাত। আমার গল্প আলোচনায় তিনিও আছেন এ ভাবতে ভালো লাগে। প্রিয় অনুবাদক, কবি মোশতাক আহমদ তার জীবনের সঙ্গে আমার গল্পের ঘনিষ্ঠতা তুলে ধরেছেন, সে বড় পরম পুরস্কার আমার জন্য। নূপুর দত্ত, স্বরলিপি, লাবণী মন্ডল আর জহিরুল বাপী এরা আমার নিয়মিত পাঠক। এইসব পাঠকের প্রতি আমার ঋণ আর কৃতজ্ঞতা এক জনমে শোধ হওয়ার জন্য। প্রিয় সুহৃদগণ, তোমাদের সবার প্রতি আমার আদর, ভালোবাসা।
প্রিয় পাঠক, অন্ধত্ব কোনোকালই যেন আপনাদের গ্রাস না করে।
গত বছর একটিমাত্র গল্প, সেই গল্পের ইংরেজি অনুবাদ আর সেই গল্পের বারোটি আলোচনা নিয়ে একটি বই করেছিলাম। ‘ঊর্মিমালা : একটি গল্প ও কয়েকটি আলোচনা’ শিরোনামের বইটি অনেকেই পছন্দ করেছেন।
By মুম রহমান
Category: বিবিধ
গত বছর একটিমাত্র গল্প, সেই গল্পের ইংরেজি অনুবাদ আর সেই গল্পের বারোটি আলোচনা নিয়ে একটি বই করেছিলাম। ‘ঊর্মিমালা : একটি গল্প ও কয়েকটি আলোচনা’ শিরোনামের বইটি অনেকেই পছন্দ করেছেন। বাংলা সাহিত্যে তো বটেই, সম্ভবত বিশ্ব সাহিত্যেও এ নজির নেই যে, একটিমাত্র গল্প, ইংরেজি অনুবাদ এবং বারোটি আলোচনাসহ একটি বই হয়েছে। সেই দিক থেকে প্রয়াসই ব্যতিক্রম এবং নীরিক্ষাপ্রবণ। এই প্রয়াসের আমার বিবিধ বিচিত্র ইচ্ছাশক্তির মতোই আরেকটি ইচ্ছা ছিল। কিন্তু এখন তা ধারাবাহিকতায় রূপ পেল। এখন মনেই হলো, আমি যতদিন বেঁচে আছি ততদিন বছরে অন্তত আমার একটি ছোটগল্প মুদ্রিত করব, সঙ্গে তার অনুবাদ ও আলোচনাও। আর প্রিয় সুহৃদরা তো আছেনই আমার মনে হওয়াকে সার্থক করার জন্য।
এইবার তাই ‘অন্ধ পাঠক : একটি গল্প ও কয়েকটি আলোচনা প্রকাশিত হলো। এই প্রকাশনায় সবার আগে ধন্যবাদ জানাই প্রিয় বন্ধু আবিদ.এ.আজাদকে। তারপর কৃতজ্ঞতা জানাই অগ্রজ বন্ধু দিত্তা আলাউদ্দিনকে, গল্পটি ইংরেজি অনুবাদ করে দেওয়ার জন্য।
যথাবিহিত বইয়ে যে বারোজন ব্যক্তি লিখেছেন তারা কেউ কবি, কেউ শিক্ষক, কেউ গবেষক, কেউ কথাসাহিত্যিক। এরমধ্যে অনেকেই স্বনামে বিখ্যাত, আবার দু-একজন একেবারেই নবীন। কিন্তু এরা সবাই আমার কাছের মানুষ। কাছের মানুষ না হলে কি আর এই অধমের গল্প নিয়ে লিখতেন। পরিচয়ের সূত্র ধরেই আমি তাদের কাছে আবদার করেছি আমার ‘অন্ধ পাঠক’ গল্প নিয়ে লিখে দেওয়ার। সালেহা চৌধুরী আমাদের বর্ষীয়ান মুরব্বি। আপা বন্ধুর মতো সাহিত্যের নানা বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কথা বলেন। আপাকে কৃতজ্ঞতা আমার মতো সামান্য লেখকের গল্প নিয়ে আলোচনা করার জন্য। ঝর্ণা রহমান আপাও তার সামগ্রিক ব্যস্ততার মধ্যে অন্ধ পাঠক নিয়ে লিখেছেন ভালোবাসা ও স্নেহের টানেই। তাকেও সালাম। নাসিমা আনিস আপা এতটা উদার যে, তিনি আমার যে কোনো লেখাকেই আদর আর ক্ষমার চোখে দেখেন। তার প্রতি লেখক মুমের কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। নাসরীন জাহান তো সচরাচর কারো বই কিংবা সাহিত্য নিয়ে আলোচনাই করেন না। তিনিও আমার অনুরোধে লিখেছেন। অনুরোধের ঢেঁকি গেলার জন্য আপাকে ধন্যবাদ। পশ্চিমবঙ্গ থেকে লিখেছেন তৃষ্ণা বসাক ও সন্দীপন ধর, তাদেরকে এই বাংলাদেশের পলিমাটির শ্রদ্ধা নিবেদন করি। রুমা মোদক তো গল্প, নাটক সকল ক্ষেত্রেই স্বনামে খ্যাত। আমার গল্প আলোচনায় তিনিও আছেন এ ভাবতে ভালো লাগে। প্রিয় অনুবাদক, কবি মোশতাক আহমদ তার জীবনের সঙ্গে আমার গল্পের ঘনিষ্ঠতা তুলে ধরেছেন, সে বড় পরম পুরস্কার আমার জন্য। নূপুর দত্ত, স্বরলিপি, লাবণী মন্ডল আর জহিরুল বাপী এরা আমার নিয়মিত পাঠক। এইসব পাঠকের প্রতি আমার ঋণ আর কৃতজ্ঞতা এক জনমে শোধ হওয়ার জন্য। প্রিয় সুহৃদগণ, তোমাদের সবার প্রতি আমার আদর, ভালোবাসা।
প্রিয় পাঠক, অন্ধত্ব কোনোকালই যেন আপনাদের গ্রাস না করে।